অনলাইন ডেক্স: সম্প্রতি এস.এম ট্রেডিং এম.এল.এম প্রতারণার বিরুদ্ধে তথ্য সংগ্রহ করতে গেলে এবং তাদের বিরুদ্ধে প্রকাশিত সংবাদকে কেন্দ্র করে সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে “মিথ্যা চাঁদাবাজি” মামলাসহ দেশব্যাপী সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে সকল মিথ্যা মামলা প্রত্যাহারসহ ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন সংশোধন করে বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ প্রকাশে সহায়তা চেয়ে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কাছে আবেদন ও দেশব্যাপী সাংবাদিক নির্যাতন, হয়রানী ও মিথ্যা মামলার প্রতিবাদে ২৮-১১-২০২০ ইং সকাল ১০ ঘটিকায় রাজধানীর উত্তরার ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কে রাজলক্ষীর সামনে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়।
মানববন্ধনে বক্তব্য রাখেন দৈনিক আজকের আলোকিত সকালের সম্পাদক মোকলেছুর রহমান মাছুম তার বক্তব্যে বলেন, সারাদেশে সাংবাদিকদের উপর নির্যাতন, নিপীড়ন এবং মিথ্যা মামলা সহ সকল রকম হয়রানি বন্ধ করতে হবে। আমাদের সকলকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করার আহবান জানান।
দৈনিক স্বাধীন সংবাদের সম্পাদক আনোয়ার হোসেন আকাশ বলেন, সাংবাদিকদের ঐক্য আজ সময়ের দাবী। সরকার যে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন করে তা আরো সহনশীল করে সাংবাদিকদের লেখনির গতিধারা এগিয়ে নেওয়ার প্রত্যয়ে সকলকে কাজ করতে হবে। অনতিবিলম্বে সকল মিথ্যা মামলা তুলে নেওয়ার জন্য তিনি অনুরোধ জানান।
দৈনিক আমার প্রাণের বাংলাদেশ’র সম্পাদক আব্দুল্লাহ্ আল মামুন বলেন, আমাদের সকল সাংবাদিকদের একত্র হয়ে কাজ করতে হবে। সাংবাদিক সাংবাদিকে কখনো কাঁদা ছুড়াছুড়ি করা যাবে না। দৈনিক পত্রিকা সাংবাদিক, অনলাইন মিডিয়া সাংবাদিক, ইলেকট্রনিক্স মিডিয়া সাংবাদিক আমরা কেউ কাউকে ছোট করে দেখবো না। আমরা সাংবাদিকরা সবাই একত্রিত হয়ে কাজ করলে আমাদের কেউ ষড়যন্ত্র করে মিথ্যা মামলা দিয়ে কেউ পার পাবে না। ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন আজ সাংবাদিকদের জন্য তাদের লেখনির গলায় কাটার মতো বেঁধে গেছে।
অনতিবিলম্বে এস.এম ট্রেডিং নামক এমএলএম কোম্পানী কর্তৃক সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে দায়েরকৃত মিথ্যা মামলা থেকে সাংবাদিক ইকবাল সহ সকল সাংবাদিককে খালাস সহ সকল সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার করার দাবী জানান এবং সাংবাদিক হয়রানির বিরুদ্ধে সারাদেশব্যাপী দূর্বার আন্দোলন গড়ে তোলার আহ্বান।
মানববন্ধনে আরো বক্তব্য মানবাধিকার সংস্থা রিহাফ চেয়ারম্যান এবং দৈনিক আমার প্রাণের বাংলাদেশ পত্রিকার নির্বাহী সম্পাদক এইচ.এম আব্দুর রাজ্জাক রাজ, উত্তরা বাণী পত্রিকার সম্পাদক আসাদ জং, প্রাণের বাংলাদেশের ষ্টাফ রিপোর্টার ইকবাল হোসেন চৌধুরী ও গাজী মামুন ক্রাইম নিউজ ঢাকার প্রকাশক ও সম্পাদক মোঃ সাইফুল ইসলাম একা সহ অনেকেই ।
অনুষ্ঠানে সাংবাদিকদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য যারা উপস্থিত ছিলেন, মোঃ মাহবুব আলম, রবিউল আলম রাজু, সোহরাব হোসেন, মোঃ মকবুল, আবু তৈয়ব, সাংবাদিক মিরাজ সিকদার, মামুন খান, আরিফ, রাজিব, নিলয়, চাঁদনী, সানোয়ার, উল্লাস, রাজ, সজিব, হুমায়ূন, আব্দুল আলিম, আব্দুস সালাম, শরীফ আহমেদ, আব্দুল্লাহ্, আহাদ, এ.আর মজিদ শরীফ, হাসান, মাহমুদা, সোহাগী, সুমি, ফাতেমা, আবুল বাশার পলাশ, হাসিবুল, বশির, মোজাহিদুল, বিলকিছ, তানজিলা, সুমাইয়া, মোস্তাফিজুর, ইব্রাহিম, ইমরান, রাসেল, মেহেদী হাসান, পাভেল, সামছুদ্দিন জুয়েল, মাহবুব জিলানী, গাজী মামুন, আরিফ, সামিউল, সাইদুল ইসলাম, আরিফ, ইফতেখার সহ আরো অনেকেই।
যদি আপনাকে ভালো একটি কোম্পানী চাকুরীর অফার দেয় এবং জামানতের কথা বলে, তবে যে বলে তার কাছ থেকে দূরে থাকুন, বিষয়টি আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে অবহিত করুন। সম্প্রতি এস.এম ট্রেডিং এমএলএম প্রতারক কোম্পানীর বিরুদ্ধে তথ্য সংগ্রহের জন্য গেলে এমএলএম প্রতারক চক্র এবং তাদের শেল্টার দাতা নামদারী কথিত কু-চক্রী মহলের কু-বুদ্ধি নিয়ে মূলধারার সাংবাদিকের উপর চড়াও হয় এবং মিথ্যা চাঁদাবাজি মামলা দায়ের করে। বাংলাদেশের সাংবাদিকরা এখন ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন-নামক কালো জ্বরে ভুগছে। এই জ্বরে সাংবাদিকদের লেখনির সত্যের স্রোতধারা বন্ধ হয়ে যেতে পারে দূর্নীতি বাস্তবায়নে আমাবশ্যার কালো অন্ধকারে।
ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন কার্যকর থাকলে, বেসিক ব্যাংক বা হলমার্ক কেলেঙ্কারির মতো দুর্নীতির তথ্য-প্রমাণ সংগ্রহ বা প্রকাশ করা যাবে কিনা, তা যদি কেউ বুঝতে না পারেন কিছু বলার নেই। ৫ থেকে ১৪ লাখ টাকা ঘুষ নিয়ে সংসদ সদস্যরা চাকরি দিচ্ছেন, এমন সংবাদ গণমাধ্যমে প্রকাশিত হলে তাদের ‘মান-ইজ্জত’ থাকে না। সুতরাং আইনটি ‘মান-ইজ্জত’ ঠেকানো নিশ্চিত করবে। যেকোনও পর্যায়ের দুর্নীতিবাজরা, মুক্তিযুদ্ধের স্বপক্ষের দলের অনুপ্রবেশকারী হাইব্রীড, ইয়াবা সম্রাটরা তাদের কর্ম আইনি প্রটেকশনের ভেতরে থেকে চালিয়ে যেতে পারবেন। ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন সংশোধন করে বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ প্রকাশে সহায়তা চেয়ে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কাছে আবেদন আজ সাংবাদিকদের প্রাণের দাবী।
নতুন মোড়কে ‘এমএলএম’/ডিজিটাল পদ্ধতিতে এমএলএম প্রতারণা/ভিন্ন ভিন্ন নামে ভিন্ন কায়দায় এমএলএম প্রতারণা-
উত্তরা ৭ নং সেক্টর সহ খিলক্ষেত, ভাটারা, পল্টন, মিরপুরে এস.এম ট্রেডিংয়ের এমএলএম প্রতারণার অফিস চলছে প্রশাসন সহ কিছু নাম স্বর্বস্ব সাংবাদিক ও মানবাধিকার সংগঠন ম্যানেজ করে, অনুমতিহীন এমএলএম ব্যবসা অবৈধ হলেও অনেক ক্ষেত্রে কিছু অসাধু পুলিশ ও প্রশাসনের কিছু কর্মকর্তাদের মদদে চলে এসব হায় হায় কোম্পানী।
চলমান দূর্নীতি দমন অভিযানে র্যাপিড এ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব) অনেক এমএলএম প্রতারকদের আইনের আওতায় আনলেও এসএম ট্রেডিং এখনো অধরা। রাজধানীতে নতুনভাবে শুভ চৌধুরী প্রযোজিত এবং তার একান্ত সহচর পলাশের পরিচালনায় নতুন আঙ্গিকে শুরু করেছে এই প্রতারণা ব্যবসা। তার বিরুদ্ধে উঠেছে এমএলএম ব্যবসার আড়ালে গ্রাহকের টাকা হাতিয়ে নেয়ার অভিযোগ। তার কোম্পানীর নাম “এসএম ট্রেডিং” সাধারণ মানুষের আমানত লুটে নিয়ে রাতারাতি উধাও হয়ে যাচ্ছে এসব ‘হায় হায় কোম্পানি’।
এসব কোম্পানির কর্ণধাররা থাকছেন বহাল তবিয়তে, প্রতারণার ভিন্ন ভিন্ন কৌশল নিয়ে দেশজুড়ে দাপিয়ে বেড়াচ্ছেন। প্রতারক চক্র বাধাহীনভাবে কোটি কোটি টাকা লুটে নেওয়ার পর পত্র-পত্রিকায় হৈচৈ হলে তবেই সরকারি সংস্থাগুলো নড়েচড়ে ওঠে। কয়েক দিন নানা ভঙ্গিমায় তদন্ত চলে, একপর্যায়ে সবকিছুই চাপা পড়ে যায়। শুধু থামে না সর্বস্ব হারানো লোকজনের হাহাকার, কষ্টকান্না। এদিকে রাজধানীতে সন্ধান পাওয়া গেছে এক বিশাল এমএলএম ডিলারের। তার নেই বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অনুমোদন, নেই মার্কেটে প্রোডাক্ট। তারপরও ডিলারশীপ নিয়োগ, চাকরি দেয়া ও ফ্ল্যাট বিক্রির নামে প্রতারণা করে শতশত গ্রাহকের কাছ থেকে টাকা হাতিয়ে নেয়ার বিস্তর অভিযোগ উঠেছে “এসএম ট্রেডিং” মাল্টি লেভেল মার্কেটিং (এমএলএম) কোম্পানির বিরুদ্ধে। এটি পরিচালনা করছেন সোহরাব হোসেন ওরফে শুভ চৌধুরী এবং পলাশ নামের দুই প্রতারক।
সরেজমিন দেখা যায়, এস এম ন্যাচারাল, ইয়েস ইলেক্ট্রনিক্স কোম্পানি, এস এম ইলেক্ট্রনিক্স অ্যান্ড হাউজিং লিমিটেড নামের প্রতিষ্ঠানের নামে চলছে এই ব্যবসা। রাজধানীর উত্তরা সাত নম্বর সেক্টরে ২৮ নম্বর রোডের আট নম্বর বাসার প্রথম তলায় ফ্ল্যাট ভাড়া নিয়ে অফিস খুলে বসেছে তারা। এই অফিসের নাম দেয়া হয়েছে এস এম ইলেক্ট্রনিক্স অ্যান্ড হাউজিং লিমিটেড। যেখানে দেখা যায়, ইলেক্ট্রনিক্সের বিভিন্ন পণ্য ও হাউজিং ব্যবসা ফ্ল্যাট বেচা-কেনার অফিস। এছাড়াও খিলক্ষেত, কুড়িল বিশ্বরোড ও পুরানো পল্টন ও মিরপুরে রয়েছে তাদের অফিস। এভাবে প্রতারণার দোকান খুলে বসেছে এই প্রতারক চক্র।
প্রত্যেকটি অফিস এলাকায় গেলে পাশের দোকানী ও ঐ ভবনগুলোর অন্য ব্যবসায়ীরা জানান, এরা এমএলএম ব্যবসার নামে গ্রাহকের সাথে প্রতারণা করে বলে জানতে পারি। কেন এমন মনে হলো জানতে চাইলে তারা বলেন , মাঝে মাঝেই ভুক্তভোগীরা পুলিশ সাংবাদিক নিয়ে আসতো। মাঝে মাঝে অফিস বন্ধ থাকতে দেখা যায়। এদের বিরুদ্ধে অভিযোগের শেষ নেই বলেও জানান।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, ভাটারা থানা এলাকার অন্তর্গত কুড়িল বিশ্বরোডের জেবুন্নেছা প্লাজায় “এস এম ট্রেডিং” নামের এমএলএম কোম্পানিতে ফ্ল্যাট দেয়ার নাম করে অনেক গ্রাহকের কাছ থেকে টাকা নিয়েছে। ভুক্তভোগির অভিযোগের ভিত্তিতে সাংবাদিকরা কোম্পানির মালিক শুভ চৌধুরির সঙ্গে কুড়িল বিশ্বরোডে যমুনা ফিউচার পার্কের কিছুটা সামনে দেখা হলে তাকে ঐ ভুক্তভোগীর পাওনা টাকা সম্পর্কে জানতে চাইলে শুভ চৌধুরী ফোন দিয়ে কোম্পানির অন্য লোকজনদের ডেকে এনে সাংবাদিকদের উপর চড়াও হয় এবং মারপিট করে।
এঘটনায় দুই পক্ষের মধ্যে পাল্টা পাল্টি মামলা হয়। সাংবাদিকদের একজন দৈনিক আমার প্রাণের বাংলাদেশকে জানান, আমরা ভুক্তভোগীর পাওনা টাকা সংক্রান্ত তথ্যের জন্য শুভ চৌধুরীকে শুধুমাত্র তার বক্তব্য নেওয়ার জন্য জিজ্ঞাসা করেছিলাম ভুক্তভোগী কিসের টাকা পাবে। তার কাছে ভুক্তভোগির টাকা দিবেন কি না সেটা জানতে চাইলেই তিনি রেগে যায়। পরে এক পর্যায়ে অফিসের লোকজন এনে আমাদের মারপিট করেন। পরে তারা উল্টো আমাদের বিরুদ্ধে চাঁদাবাজি মামলা করেন এবং বিজ্ঞ আদালত সত্যতার প্রমাণাদি পর্যালোচনা করে সকলকে জামিন দেন।
অনুসন্ধানে জানা গেছে, আবাসন ব্যবসার আড়ালে এই প্রতারক চক্র শুভ গং নানাবিধ অনুমোদনহীন ভোগ্যপণের ডিরেক্ট সেলস ব্যবসা করছেন। যাতে অত্যন্ত স্বাস্থ্য ঝুঁকি রয়েছে। এগুলো বিক্রি করছেন কোন প্রকার ডাক্তারি পরামর্শ ছাড়াই। কুড়িল বিশ্বরোডের জেবুন্নেছা প্লাজার সামনে গিয়ে “এস এম ট্রেডিং” সম্পর্কে জানতে পথচারীদের জিজ্ঞাসা করতে থাকলে এর মধ্যেও কয়েকজন “এস এম ট্রেডিং” এর প্রতারণার শিকার বলে জানান। এমতবস্থায় “এস এম ট্রেডিংয়ের”এমডি এস এম শুভ চৌধুরি আগ্রাসী মনোভাব নিয়ে এক প্রকার তেড়ে এসে সাংবাদিকদের সঙ্গে খারাপ ব্যবহার করতে থাকেন। এবং আমাদের মারধর করে। আমরা তো তার অফিসেই গেলাম না তাহলে চাঁদা চাইলাম কখন।
কুড়িল বিশ্বরোডে ঘটনার সময় থাকা স্থানীয় ব্যবসায়ীরা জানান, কোম্পানির ভাইস চেয়ারম্যান পলাশ, ডিএমডি লুৎফর রহমান, জিএম মোজাম্মেল হোসেনসহ আরো ১৫ থেকে ২০ জন বড় রড, এস এস পাইভ, ও লাঠিসোটা নিয়ে এসে এস এম শুভ চৌধুরির নেতৃত্বে সাংবাদিকদের উপর অতর্কিত হামলা চালায়। এতে কমবেশী উপস্থিত সব সাংবাদিকসহ স্হানীয়রা আহত হন। এতে জুয়েল নামের একজন সাংবাদিক মারাত্মক ভাবে আহত হয়ে টঙ্গী সরকারী হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিলেন।
ভাটারা থানার ওসি মোক্তারুজ্জামানের কাছে মামলা সম্পর্কে জানতে চাইলে তিনি বলেন, কিছু সাংবাদিক ভাইরা এসেছিলেন একজন ব্যবসায়ীর বিরুদ্ধে মামলা করেছেন তাদের মেরেছেন বলে। দুই পক্ষই মামলা করেছেন। মামলাটি এখন তদন্তাধীন রয়েছে। কিন্তু সকাল থেকে সাংবাদিকদের রাত অবদি অফিসার ইনচার্জ বসিয়ে রেখে অবশেষে এমএলএম কোম্পানীর মামলা প্রথমে গ্রহণ করে তার ১৫ মিনিট পর সাংবাদিকদের মামলাটি গ্রহণ করে।
এদিকে আবার একই ঘটনার পুনরাবৃত্তি দেখিয়ে উত্তরা পশ্চিম থানায় একটি মিথ্যা চাঁদাবাজির মামলা দায়ের করে এমএলএম কোম্পানী। যেখানে বাটারা থানার ঘটনাকে নতুন করে উত্তরা পশ্চিম থানায় ঘটেছে বলে মিথ্যা প্রবাগন্ডা ছড়িয়ে নতুন করে আরেকটি মামলা দায়ের করে। একই বাদী কিংবা একই কোম্পানীর ভিন্ন ভিন্ন বাদী কিভাবে একই ঘটনার সত্যতাকে আড়াল করে সাংবাদিকদের নাজেহাল করার নিমিত্তে অবৈধ টাকার অপব্যবহার করে প্রশাসনের অসাধু কর্মকর্তাদের মোটা অংকের ঘুষের বিনিময়ে এই মামলাকে অর্থ্যাৎ ভাটারা থানার একই মামলা উত্তরা পশ্চিম থানায় নিতে বাধ্য করে।
জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের যোগ্য কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উন্নয়নের সোপানে তার কুসুম বাগানে স্বাধীনতা বিরোধীরা বিভিন্ন প্রতারণার পসরা নিয়ে দেশের জনগণকে বোকা বানাচ্ছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ঘোষণা সাংবাদিকরা জাতির দর্পণ। আপনারা প্রতারকদের মুখোশ উন্মোচিত করেন; আইনশৃঙ্খলা বাহিনী তাদের বিরুদ্ধে যথাযথ ব্যবস্থা নিবে।