মোঃ হৃদয় খানঃ রাজধানীর পল্লবী থানার সেকশন-১১, এভিনিউ ৫, রোড-১৭, ২০ নম্বর বাড়ীটি নিয়ে শেখ মোঃ আলী আড্ডু বলেন অবশেষে সত্যের জয় হলো।
আড্ডু বলেন, ঢাকা উত্তর সিটি ৩ নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর কাজী জহিরুল ইসলাম মানিকের অনুসারীরা এক দশকেরও বেশি সময় ভোগ দখল করে আসছিল বলে অভিযোগ রয়েছে। যারা আওয়ামী যুবলীগের হয়েও আমার বিরুদ্ধে বাড়ী দখলের অভিযোগ করেছিলো। আমাকে বিভিন্ন ভাবে তারা হয়রানি করেছে, মিথ্যা মামলাও দিয়েছে।
মহামান্য আদালতের রায়ে বাড়ীটি দখল মুক্ত করা হয়েছে। আজ মিরপুর হাউজিং কর্তৃপক্ষের কর্মকর্তারা, পল্লবী থানার প্রশাসন এসে অবৈধ দখলকারীদের উচ্ছেদ করে বাড়ীটি বুঝিয়ে দেন।
আড্ডু বলেন আমার প্রশ্ন? তাহলে কেন সেদিন এতো মিথ্যা অপবাদ দেওয়া হলো আমার নামে, আমাকে দখলবাজ বলা হলো, আমাদের একটা সংগঠন রয়েছে ফ্রেন্ডস এন্ড ফ্যামিলী। ওটাকে নিয়েও কটাক্ষ করে দেশবাসীকে ভুল ম্যাসেজ দিয়েছে প্রথম সারির কিছু গণমাধ্যম কর্মীরা। বানিয়েছে জার্সি বাহিনী। আজ তাদের বলি! আপনারা আসেন, দেখেন, দখলবাজরাই আপনাদের ভুল তথ্য দিয়ে আমার রাজনৈতিক ক্যারিয়ারে দাগ লাগাতে চেয়ে ছিলো। সেই মিথ্যা বাদিরাও আজ “ফেসবুক লাইভে” এসে বলছে আদালত রায় দিয়েছেন বাড়ীটির কাগজপত্র যার নামে দখল মুক্ত করে তাকে বুঝিয়ে দেওয়ার জন্য। আড্ডু বলেন তাহলে সেদিন কেন? আপনারাই আমাকে দখলবাজ, চাদাবাজ, জার্সি বাহিনী বানালেন?
জানা গেছে, শেখ মোঃ আলী আড্ডু একজন শিক্ষানবিশ আইনজীবী। মিরপুর ‘ল’ কলেজের শিক্ষার্থী। পল্লবী থানা যুবলীগের রাজনীতির সাথে খুব শক্তপোক্ত ভাবেই জড়িত। আওয়ামী যুবলীগের বিভিন্ন কর্মকাণ্ডে তিনি সহ তার শুভাকাঙ্ক্ষীদের নিয়ে বিশাল বহর উপহার দিয়ে থাকেন। এলাকার বিভিন্ন মসজিদ মাদ্রাসার দায়ীত্বে রয়েছেন। ভয়াবহ করোনা পরিস্থিতিতে দুস্থ অসহায় মানুষদের সাহায্য সহযোগিতা করেছেন। বিপদে মানুষর পাশে দাড়ানোই তার স্বভাব।
আড্ডু বলেন, আমি এলাকায় ভালো কাজ করি বলেই আমাদের আওয়ামি যুবলীগের দু একজন হয়তোবা ভালো চাইছেনা। তিনি বলেন তাতে আমার কোনো দুঃখ নেই। সিনিয়ররা যদি জুনিয়রদের বিষফোড়া মনে করে তাহলে সেটা তাদের ভুল। আমি তাদের বিষফোঁড়া মনে করিনি। সব সময় সম্মান করে আসছি এবং ভবিষ্যতেও করবো।