নুরুল আলম,টেকনাফঃকরোনা ভাইরাসের সংক্রমণ রোধে দেশে চলছে ‘কঠোর লকডাউনের’ তৃতীয় দিন। লকডাউনে টেকনাফ পৌর শহরের ও বাইরে পাড়া-মহল্লার অলি গলির বেশিরভাগ চায়ের দোকান খোলা থাকতে দেখা যায়।
এসব দোকানের সামনে স্থানীয় এলাকাবাসীদের চলছে আড্ডা এবং ইয়াবা খুচরা ঘরে বশে অভিনয় করেছেন টহলে থাকা আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর গাড়ীর রাউন্ড দেখলেই স্থানীয়রা ও মাদক কারকারবারী অলিগলিতে পালিয়ে যান।
বৃহসপতিবা শুক্রবার শনিবার ৩ জুলাই) লকডাউনের তৃতীয় দিনে দুপুর থেকে বিকেল পর্যন্ত টেকনাফ সদর, সাবরাং, হ্নীলা, হোয়াইক্যং, বাহারছড়া পৌর এলাকার পাড়া-মহল্লা ও মোড় এলাকা ঘুরে এমন চিত্র দেখা যায়।
টেকনাফ সদরের মহেষখালিয়াপাড়া এলাকার বাসিন্দা আবু ছিদ্দিক ঘর থেকে বের হওয়ার কারণ জানতে চাইলে তিনি বলেন, ঘরে ভাল লাগে না, তাই সবসময় এখানে আড্ডা দিতাম, এখনো দেয়। কিসের করোনা আমাদের এখানে করোনা নেই। তাই মাস্ক পরি না আল্লাহ তাআলা চারা কোনো মাহমুদ নেই আমাদের গরীব মানুষ কে আল্লাহ রক্ষা কারী রক্ষা করবে করোনা এসেছে এসিতে বশে বশে যারা জুলুম করছে তাদের জন্য করোনা এবং প্রথম পাহাড়া দিতে হবে ঘরে ঘরে বশে যাঁরা ইয়াবা ফুলের গন্ধ বিক্রি করছে আড্ডা দিয়ে খুচরা. তাদের কোনো নজরে নাই ও সত্যিকার করোনা আক্রান্ত হইতে পারে ঐ মাদকের আড্ডায় থেকে এবং এইদের বিরুদ্ধে লেখা লেখি করেন আইন শৃংখলা বাহিনীর কাশে আবেদন অভিযান পরিচালনা করা জন্য মাদক কারবারী বিরুদ্ধে এবং রাস্তার প্রায় দোকানের সামনের সিঁড়িতে দলবেঁধে বসে আড্ডা দিতে দেখা যায় কয়েকজন তরুণকে। আড্ডা দেওয়া অবস্থায় মোহাম্মদ শাকের বলেন, আমরা তো এখানে অল্প কয়েকজন যুবক ছেলে আড্ডা দিতেছি।
যাব কোথায় আমাদের মাঝে ঝামেলা নেই ও সবসময় ঝামেলায় থাকে মাদকাসক্ত ব্যক্তি ও ঘরে বশে যাঁরা ইয়াবা সেবন করেছে এবং তাদের বিরুদ্ধে অভিযান পরিচালনা করেন এইটাই সবচাইতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছেন লকডাউনের আড়ালে অবৈধতা বিরাজ করছে এবং মাদকের গন্ধ নাকে লাগে ও করোনা আক্রান্ত হইতে পারে ঐ আড্ডা জম জম এই কারবারীর বিরুদ্ধে অভিযানের প্রষ্টুত নিলে ইনশাআল্লাহ সর্বশেষ আমরা একমত সহায়তা করবো।
এই এলাকায় সন্ধ্যা সাতটার পরে অনেক ছেলেপেলে আড্ডা দেয়। লকডাউনে পুলিশের গাড়ী এখানে টহল দিতে আসে না। এই গলিতে অনেক ছেলেপেলে আড্ডা দেওয়া শুরু করে।সন্ধ্যার পরে এলাকায় অনেক ছেলে এখানে আড্ডা দেয় । এখান থেকেই তারা নেশা করা ও জুয়া খেলার প্ল্যান করে। এখানে প্রাথমিক পরিকল্পনা করে তারা চলে যায় তাদের নিরাপদ স্থানে। অনেকদিন ধরেই চলছে এলাকায় আড্ডা। লকডাউনেও বন্ধ হয়নি এই এলাকার আড্ডা।দোকানে দোকানে মোড়ে মোড়ে একসঙ্গে জড়ো হয়ে অনেককেই লুডু খেলতে দেখা যায়।
মিঠাপানির ছড়া মোহাম্মদ .কামাল বলেন, আমরা এখানে বসে মোবাইলে লুডু খেলি আর তো কিছু করিনা। পুলিশের গাড়ী এলে আমরা আমাদের মত করে সরে যাই। পুলিশ চলে গেলে আবার এসে বসে লুডু খেলা শুরু করি। লকডাউনে অন্য কোথাও যেতে পারি না এজন্য বাসার সামনে বসে বসে মোবাইলে লুডু খেলি ও সময় কাটায় দোয়া করিও এবং টেকনাফ পৌর আওয়ামীলীগের নেতা মোহাম্মদ হাসিম থেকে জানতে চাইলে তিনি বলেন গ্রামে দোকান খোলা আছে খুব অসাধারণ ধন্যবাদ শিশু বাচ্চারা চা নাস্তা চাক লাইট খেতে পারবে ও গ্রামের দোকান খোলা থাকলে কোনো মুহূর্তে ঝামেলা নেই শুধু ঝামেলা হচ্ছে বাড়িতে বশে আড্ডা দিয়ে খুচরা বাজারে মত যাঁরা ইয়াবা আইস বিক্রি করছে তাদের বিরুদ্ধে অভিযান চালিয়ে আইনের আওতায় আনা হোক এবং খুবি ভালো হবে ও সাংবাদিক ভাইদের কাশে আবেদন মাদক কারবারীর বিরুদ্ধে লেখা লেখি করেন এবং এই বিষয় হচ্ছে আপাদের কাজ ও বস্তুর নিস্তুর না হয় আল্লাহ তাআলা দরবারে জোব্বাব দিতে হবে।
এ বিষয়ে টেকনাফ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) হাফিজুর রহমান বলেন, আমাদের পেট্রোল দল লকডাউনের সব সময় টহল দিয়ে যাচ্ছে আইন অমান্য কারী বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ায় ও মাদকের বিরুদ্ধে অভিযান অবহৃত থাকবে।