,


শিরোনাম:
«» শাহজালালে ৩৫১৮ পিস ইয়াবাসহ এক যাত্রী আটক «» ঢাকা ১৮ আসনে দয়াল কুমার বড়ুয়ার ঈদ উপহার বিতরণ। «» আব্দুল্লাহপুরে ময়মনসিংহের অবৈধ বাস কাউন্টারে যাত্রী হয়রানি ও মারধর অভিযোগ উঠেছে। «» জামালপুরে সাংবাদিক নাদিম হত্যার প্রতিবাদে মানববন্ধন করেছে উত্তরা প্রেস ক্লাব। «» আব্দুল্লাহপুর টি আই’র লাঠির আঘাতে পরিবহন শ্রমিকের কান্না। «» তুরাগে এক দশক ধরে মাদক ব্যবসা করা কদম গ্রেফতার। «» তুরাগে গৃহবধু হত্যার অভিযোগে স্বামীর বন্ধু গ্রেফতার «» ভাড়া বাসায় অবস্থান করে স্বর্ণের দোকানে ডাকাতী করতো তারা’ «» ঈশ্বরদীতে ২০০ লিটার মদসহ গ্রেফতার ১ «» ঈশ্বরদীতে নবজাতক হত্যার অভিযোগ সাবেক স্বাস্থ্যকর্মীর আকলিমার বিরুদ্ধে

ঈশ্বরদী সাহাপুরে প্রতিবন্ধী যুবকের লাশ উদ্ধারঃআটক ১

সৌরভ কুমার,ঈশ্বরদীঃ ঈশ্বরদী উপজেলার সাহাপুরে ইউনিয়নের আওতাপাড়া থেকে চাপা হোসেন (৩২) নামের এক প্রতিবন্ধী যুবকের মরহেদ উদ্ধার করেছে পুলিশ। বৃহস্পতিবার রাতে ঈশ্বরদী সাহাপুরে ইউনিয়নের আওতাপাড়া পশ্চিমপাড়া গ্রামের মানিক সরদারের বাড়ি থেকে ওই যুবকরে লাশ উদ্ধার করা হয়। সে সময় ছামেলা খাতুন (৩৮) নামের এক মহিলাকে গ্রেফতার করা হয়। তার বাড়িও চাটমোহরে। মানিক সরদারের পুত্রবধু ও জাহিদুল সরদারের স্ত্রী। নিহত প্রতিবন্ধী যুবকের পিতার নাম জানা না গেলেও তার বাড়ি পাবনা জেলার চাটমোহরে। সে ভ্যানে করে বিভিন্ন এলাকায় ভিক্ষা করতো। লাশ উদ্ধার করে ঘটনাটির তদন্ত করা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন ঈশ্বরদী থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) আসাদুজ্জামান আসাদ। স্থানীয় ও এলাকাবাসী জানায়, চাটমোহরের চাপা নামের ওই প্রতিবন্ধী যুবক ভ্যানে করে ঈশ্বরদীতে ভিক্ষা করতে আসতো। এলাকার পরিচিত হিসেবে চাপা হোসেন প্রায়ই সাহাপুর ইউনিয়নের আওতাপাড়া পশ্চিম পাড়া গ্রামের ছামেলা খাতুনের শ্বশুড় বাড়িতে যাতায়াত করতো। তার সাথে নিরঞ্জন (৩৫) নামের চাটমোহর এলাকার আরও এক প্রতিবন্ধী ভিকুক থাকতো। নাম প্রকাশ না করার শর্তে স্থানীয়রা জানান, হয়তো টাকা পয়সার কোন বিষয় নিয়ে ঝামেলা হওয়ায় চাপাকে পরিকল্পিত ভাবে বাড়িতে ডেকে নিয়ে হত্যা করা করেছে ছামেলা খাতুনসহ তার পরিবার। গভীর রাতে লাশটি গুম করার পরিকল্পনা ফাঁস হয়ে গেলে স্থানীয় কুলি ছাইদার হোসেন সাহাপুর ইউনিয়ন পরিষদের চৌকিদার রহিদুল্লাহ্ কে সাথে নিয়ে মানিক সরদারের বাড়িতে গেলে তাদের ভেতরে ঢুকতে বাঁধা দেয়া হয়। পরে তারা ঈশ্বরদী থানা পুলিশকে জানালে ঈশ্বরদী থানার (ওসি) আসাদুজ্জামানের নেতৃত্বে একদল পুলিশ ঘটনাস্থলে উপস্থিত হলে লাশটি উদ্ধার করে। সে সময় অসংলগ্ন কথাবার্তা বলায় ছামেলা খাতুন কে আটক করে। বাড়ির অন্য সদস্যরা আগেই পালিয়ে যায়। ঈশ্বরদী থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) আসাদুজ্জামান আসাদ বলেন, এটি একটি হত্যাকান্ড। লাশের শরীরে অসংখ্য আঘাতের চিহৃ রয়েছে। আটককৃত ছামেলা খাতুনকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। তবে কি কারণে হত্যা করা হয়েছে এখনই সেটি বলা সম্ভব হচ্ছে না।

সকল প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না। পাঠকের মতামতের জন্য কৃর্তপক্ষ দায়ী নয়। লেখাটির দায় সম্পূর্ন লেখকের।
ঘোষনাঃ