নুরুল আলম,টেকনাফঃ কক্সবাজার কক্সবাজরের সীমান্ত উপজেলা টেকনাফে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা সরকারের উন্নয়নের জোয়ারের বড় বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছে কক্সবাজার টু টেকনাফের পৌরসভার সওজের সড়ক ও টেকনাফ সদরের লেংগুরবিল পর্যন্ত এলজিইডি সড়ক। বর্ষা শুরু হতে না হতে টেকনাফ কক্সবাজার আঞ্চলিক সড়কের পৌরসভার পুরাতন বাস স্টেশন সড়ক ও উপর বাজার থানার রোড মাছ বাজারে পাশাপাশি এখন মরন ফাঁদে পরিণত হয়ে পড়েছে দেখা’র কেউ নেই সড়কে পুকুর সমান খানাখন্দ থাকায় বৃষ্টির পানিতে এগুলো ছোট ছোট পুকুরে পরিণত হয়েছে মাছ শিকার করতে পারবে আর নাফ নদীতে যেতে হবে না প্রতিদিন এই সড়কের অসংখ্য যানবাহন দুর্ঘটনায় কবলিত হচ্ছে। ফলে অনেক যাত্রী আহত ও বিকালাঙ্গ হচ্ছে। সড়ক নির্মান করার কোন কারো নজর নেই। মাঝে মধ্যে সড়ক ও জনপথ বিভাগের কিছু কর্মচারী সড়ক মেরামতের নামে ইট কংকর দিয়ে চলে যায় টাকা পয়সা হালাল করে এবং । তারা চলে যাওয়ার এক সপ্তাহ যেতে না যেতে আবারও খানাখন্দকে পরিনত হয়। এই বিষয় কয়েকজন যাত্রী জানান,এই সড়কের যাত্রীরা যানবাহনে উঠলে আল্লাহর নাম স্বরণ করতে হয়। কখন যে গাড়ীটি দুর্ঘটনায় কবলিত হয়ে মৃত্যু করতে হয় ও গর্ববর্তি মেয়েদের ডেলিভারি পৌরসভা সড়ক পথে হয়ে যায় বে অবশেষে হাসপাতালে যেতে হবে না আরও নেতারা লম্বা লম্বা কথা বলে ও ২০০০সালে স্থাপিত পৌর এখন পর্যন্ত এই বেহাল দশা এবং এই উন্নয়ন সংস্থার এইদের কারণে আওয়ামীলীগ সরকারের ভারমুক্ত নষ্ট হচ্ছে হায়রে পৃথিবী আপসোস কয়েকজন গাড়ীর চালক ও হেলপার জানান,টেকনাফ পৌরসভার সড়ক ও জনপথ বিভাগের সড়কে উঠলে গাড়ীর অনেক যন্ত্ররাংশ নষ্ট হয়ে পড়ে। ফলে আমরা এই সড়কে গাড়ী না চালানোর জন্য ইচ্ছে করিনা । কিন্তু যাত্রীদের অনুরোধে গাড়ী চালায়। দীর্ঘ ৪/৫ বছর ধরে টেকনাফ পৌরসভার শাপলা চত্বর হয়ে হোয়াইক্যং ইউনিয়নের উনছিপ্রাং পর্যন্তস সড়কটি পূন:সংস্কার না হওযায় মরন ফাঁদে পরিণত হয়েছে।সড়কের মূল অংশের আবরণ উঠে গিয়ে বড় বড় খানাখন্দকের সৃষ্টি হয়েছে। এই সড়কে গাড়ী চলাচল করলে ব্যাঙের লাফিয়ে লাফিয়ে গাড়ি চালাতে হয়। এতে গাড়ীর যেমনি যন্ত্ররাংশ নষ্ট হয় তেমনি অসুস্থ যাত্রীদের শরিরের বিভিন্ন অংশ নড়ে বড়ে মারাত্মক অসুস্থ হয়ে পড়ে। এমন কি অনেক যাত্রী অকালে মৃত্যুবরণ করেছে বলে ও জানা যায় এবং জনগণের নিরাপত্তা ব্যবস্থা না-ই যে কোনো রোগী রাস্তায় মাঝে মধ্যে মারা যায় বে এ বিষয়ে টেকনাফ পৌরসভার মেয়র হাজী মোহাম্মদ ইসলামের সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি জানান, টেকনাফ পৌরসভার পুরাতন বাস স্টেশন সড়কটি সড়ক ও জনপথ বিভাগের। আমাদের সংষ্কার করার কোন সযোগ নেয়। সুতরাং এই সড়কটি কাজের দায়িত্ব ও তাদের। এ ব্যাপারে আমি অনেক বার তাদের উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে সড়কটি পূণ: সংস্কারের জন্য অনুরোধ করেছি। এর পরেও তারা সড়কটি পুর্ণ ভাবে কাজ জড়িত হচ্ছে না বিদায় পৌরবাসী যানবাহন যোগে চলাচল করতে গিয়ে নাভিশ্বাস উড়ছে। অপর দিকে টেকনাফ লেংগুরবিল এলজিইডি সড়কের ও বেহাল দশা শেষ হচ্ছে-না এই দূরদূরান্ত থেকে আসা লোকজনদের দূর্ভোগের অন্ত নেই। দীর্ঘদিন পর্যন্ত সড়কটির মেরামত না করায় সড়কের মূল আবরণ উঠে গিয়ে বড় বড় গর্তের সৃষ্টি হয়েছে। ছোট ছোট যাবাহন ছাড়া ও বড় যানবাহন চলাচল এখন ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে তাদের কোনো মুহূর্তে নিরাপত্তা নেই এই সড়কটি এতই গুরত্বপূর্ণ যে, এই সড়কের পাশে রয়েছে। সীমান্ত রক্ষী বাহিনী টেকনাফ ২ বিজিবি ব্যাটালিয়নের সদর দপ্তর, সরকারী টেকনিক্যাল কলেজ, পর্যটন এলাকায় পর্যটকদের যাতায়ত সীবিচ সড়কের যাতায়ত সহ অসংখ্য শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান রয়েছে এই সড়কের পাশে। সড়ক দিয়ে প্রতিদিন এ সমস্ত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের কোমলমতি শিক্ষার্থীরা ছোট ছোট যানবাহন যোগে শিক্ষাপ্রতিষ্টানে যায়। পাশাপাশি সাগর থেকে আহরিত মৎস্য, ক্ষেতে উৎপাদিত পান,সুপারি,সহ বিভিন্ন পণ্যাদি যানবাহন যোগে এই সড়ক দিয়ে টেকনাফ পৌরসভা সহ দেশের অভ্যন্তরে প্রেরণ করে। এ ব্যপারে সড়ক ও জনপদ বিভাগের কক্সবাজার র্নিবাহী প্রকৌশলী খন্দকার গোলাম মোস্তাফা জানান, সড়কের বেহালদশার ব্যপারে আমি খুবই দ:খিত। বৃষ্টি একটু কমলেই শীঘ্রই রাস্তার কাজ শুরু করে দেব। টেকনাফ লেংগুরবিল এলজিইডির সড়কের বিষয়ে টেকনাফ উপজেলা উপ সহকারি প্রকৌশলী খাইরুল ইসলামের সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি জানান সড়কটির টেন্ডার হয়ে গেছে। আগামী জুলাই মাস হতে রাস্তার কাজ আরম্ভ হতে পারে। এই ছাড়া সড়কের ঝুঁকি পূর্ণ গাছ গুলো কর্তন করা হবে।
উন্নয়নের বড় বাঁধা টেকনাফ পৌসভার সওজ সড়ক ও লেংগুরবিল এলজিইডি সড়ক!
ক্রাইম নিউজ ঢাকা
June, 21, 2021, 5:43 am
অন্যান্য, এক্সক্লুসিভ, কক্সবাজার, চট্টগ্রাম, জাতীয়, ঢাকা, বিভাগীয় খবর, সারাদেশ |
246 Views
সকল প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না। পাঠকের মতামতের জন্য কৃর্তপক্ষ দায়ী নয়। লেখাটির দায় সম্পূর্ন লেখকের।