ডেস্ক নিউজঃ৮জুন মঙ্গলবার ইয়াবা বিক্রি করেই বনে গেছেন দিন মজুরি থেকে কোটিপতি। বানিয়েছেন বিলাসবহুল বাড়ী ভিটা জমি ও নারী গাড়ী । কিনেছেন অঢেল সম্পত্তি। কিন্তু মোস্ট ওয়ান্টেড অপরাধী হওয়ায় থাকতে পারছেন না নিজের ঘরে । তাই বিলাসবহুল বাড়ীটি এখন খালি পড়ে আছে। এমনকি কেউ দাবিও করছেন না আছে জিন পরি ও ভোট পেরত.নেই মানব জাতি বাঙালি মুসলিম বলছি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের তালিকাভুক্ত মাদক মামলার পলাতক আসামি আবদুর রহমানের কথা। আবদুর রহমানের ছোট ভাই একরামও একজন ইয়াবার বড় সিন্ডিকেট সদস্যদের মাঝে সেই একজন ব্যবসায়ী। তিনি ২০১৯ সালে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালের কাছে আত্মসমর্পণকারী ১০২ ও ১ জন কারাগারে মৃত্যু হয়েছে ও ইয়াবা ব্যবসায়ীদের একজন। দীর্ঘ ১৮ মাস পর জামিনে বেরিয়ে আসেন তিনি। এরপর ফের শুরু করেন ইয়াবা ব্যবসা বাণিজ্য জানা গেছে, একরাম এখনো বীরদর্পে ইয়াবা ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছেন। তার বড় ভাই ইয়াবা গডফাদার আবদুর রহমান চট্টগ্রামে বসেই চালাচ্ছেন এ ব্যবসা। তবে আবদুর রহমানের ঘরে তোলা টেকনাফের মৌলভীপাড়ার বহুতলের বাড়ীটি খালি পড়ে আছে কারণ দশা ২০১৯ সালে বিলাসবহুল এ বাড়ীটি টেকনাফ থানার তখন মাদক বিরোধী অভিযানে মাঝে তৎকালীন তখন সাবেক ওসি প্রদীপ কুমার দাশ।
ভেঙে ফেললেও পরবর্তীতে পুনর্নির্মাণ করা হয় ঘর আবদুর রহমানের বিরুদ্ধে টেকনাফ, উখিয়া, কক্সবাজার সদর মডেল থানা, চট্টগ্রামসহ ঢাকার বিভিন্ন থানায় ডজনেরও বেশি মাদক মামলা রয়েছে বলে জানা যায় আদালতে মাদক মামলা বিচার দিন রহিয়াছে এ ব্যাপারে ইয়াবা গডফাদার আবদুর রহমানের বাবা বজল আহমেদ থেকে জানতে চাইলে তিনি বলেন, আমার ছেলেরা নির্দোষ। এলাকার একটি প্রভাবশালী মহল জমি সংক্রান্ত বিরোধের জের ধরে ছেলেদের বিরুদ্ধে অপপ্রচারে লিপ্ত রয়েছে। আর যেসব মামলা হয়েছে সব মিথ্যা বানোয়াট। উদ্দেশ্য প্রণোদিত। একের পর এক মিথ্যা মামলায় অভিযুক্ত হওয়ায় আমার ছেলেরা এলাকা ছাড়তে বাধ্য হয়েছে। টেকনাফ থানার ওসি মোহাম্মদ হাফিজুর রহমান প্রায় ক্রাইম নিউজ ঢাকা কে জানান, আবদুর রহমান একজন স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ও টেকনাফ মডেল থানার তালিকাভুক্ত আসামি। তাকে হন্য হয়ে খুঁজছে পুলিশ। তার বিরুদ্ধে টেকনাফ থানায় একাধিক মামলা রয়েছে ও সে এখন পর্যন্ত ঘর বাড়ী ত্যাগদিয়েছে ও এলাকা হারা তিনি আরো বলেন, আবদুর রহমানের মতো কমপক্ষে অর্ধশতাধিক ইয়াবা ব্যবসায়ীরা বাড়ীঘর ছেড়ে পালিয়ে বেড়াচ্ছেন ও নতুন পুরান তাদের ধরতে নিয়মিত পুলিশি অভিযান অব্যাহত রয়েছে। শুধু তাই নয়, তাদের সহযোগীদেরও গতিবিধির ওপর নজর রাখছে পুলিশ। এরই মধ্যে অনেকে ধরা পড়েছেন। এছাড়া সীমান্তে ইয়াবা পাচারে জড়িত দুই শতাধিক ইয়াবা ব্যবসায়ীর তালিকা করা হয়েছে মাদক কারবারী বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স নীতি গল্প নৈতিকতা নিয়ে কাজ করতে হবে ও এলাকার বাসিন্দারা সহযোগিতা কামনা করেন।