,


শিরোনাম:
«» তুরাগে গৃহবধু হত্যার অভিযোগে স্বামীর বন্ধু গ্রেফতার «» ভাড়া বাসায় অবস্থান করে স্বর্ণের দোকানে ডাকাতী করতো তারা’ «» ঈশ্বরদীতে ২০০ লিটার মদসহ গ্রেফতার ১ «» ঈশ্বরদীতে নবজাতক হত্যার অভিযোগ সাবেক স্বাস্থ্যকর্মীর আকলিমার বিরুদ্ধে «» সাংবাদিকতার দায় একমাত্র জনসাধারণের কাছে:তিতুমীর «» ঈশ্বরদীতে প্রণোদনার সার-বীজ প্রদানে স্বজনপ্রীতির অভিযোগ প্রকৃত কৃষকদের «» ঈশ্বরদীতে বালু খেকোদের কবলে বিলিন হাজার হেক্টর ফসলি জমি, দিশেহারা কৃষক «» ঠাকুরগাঁওয়ে বিশ্ব মৃত্তিকা দিবস পালিত র‍্যালী ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত «» চাঁপাইনবাবগঞ্জ সাবেক এমপি ও জেলা আ.লীগের সাধারণ সম্পাদকের বাসভবনে হামলা «» চাঁপাইনবাবগঞ্জ কৃষকলীগের অনুষ্ঠানে সংঘর্ষে যুবলীগ নেতা মিনহাজ আহত

বাংলাদেশ সুগারক্রপ গবেষণা ইনস্টিটিউট অনিয়ম ও দুর্নীতির আখড়ায় পরিণত হয়েছে

ঈশ্বরদী প্রতিনিধিঃবাংলাদেশ সুগারক্রপ গবেষণা ইনষ্টিটিউট ঈশ্বরদী অভ্যান্তরে কার চাকরি কে করছে ? এসব বিষয়ে অনুসন্ধান করতে গিয়ে বেরিয়ে আসছে নানা অনিয়মের তথ্য। যাকিনা দুর্নীতির আখড়ায় পরিণত হয়েছে এই প্রতিষ্ঠান টি । গবেষণার এই প্রতিষ্ঠানে চলছে হরিলুট। এখানে চাকরি হলেই যেন বাপদাদার সম্পত্তি মনে করছে কেউ। চাকুরী( অব:) থাকতেই হবে এই প্রতিষ্ঠানের অভ্যান্তরে। যেতে হবে না কোথাও । জানা গেছে,বাংলাদেশ সুগারক্রপ গবেষণা ইনষ্টিটিউট প্রতিষ্ঠানের ভীতরে সরকারি কোটি কোটি টাকায় তৈরি করা বিভিন্ন তলাবিশিষ্ট বাসাগুলো এখন শুধু দাঁড়িয়ে থাকতে হচ্ছে কালের স্বাক্ষী হিসেবে। এমন সব কর্মকর্তা ব্যাক্তি দের বাসা খালি থাকতে দেখা গেছে । দ্বিতীয় ও চতুর্থ শ্রেণীর কর্মচারী তো আছেই। বাংলাদেশ সুগারক্রপ গবেষণা ইনষ্টিটিউট ভীতরে ঘুরে জানা গেছে, এখানে সরকার কর্তৃক নির্ধারিত কর্তন করা বাসাভাড়া এই প্রতিষ্ঠানের কর্তা ব্যক্তিদের থাকার কথা। অথচ অনেক (অব:) প্রাপ্ত ব্যাক্তিরাই বহাল তবিয়তে রয়েছে। এদের মধ্যে কারো ছেলে বৌ অথবা পৌষ্য কোঠায় মাষ্টার রোলে চাকরি নিয়ে একজনের চাকরি অন্যজন করছে এমন অভিযোগোও পাওয়া গেছে। এসব বিষয়েও রয়েছে অর্থ নৈতিক দুর্নীতির আখড়া। এই অর্থ নৈতিক দুর্নীতির আখড়ায় বলা হয়ে থাকে মানবিক বিপর্যয়ের চাকরি। এমন দুএকজনের সাথে কথা বলতেই তাদের মুখ থেকে দিব্যি বেড়িয়ে আসে এসবের নানা অজানা তথ্য। যা কিনা এসব অনিয়মের সাথে জড়িত রয়েছে স্বয়ং দুএকজন কর্তাব্যক্তি। এসব বিষয়ে কথা বলতে এপ্রতিবেদক বাংলাদেশ সুগারক্রপ গবেষণা ইনষ্টিটিউট ঈশ্বরদী ডাইরেক্টর দপ্তরে গিয়ে তাকে না পেলে কথা হয় প্রশাসনিক কর্মকর্তা ডক্টর মোহম্মদ তোফায়েল আহমেদের সাথে। তিনি কিছু তথ্য দিতে না দিতেই অকপটে চা আপ্যায়ন করিয়ে বলেন বিষয় গুলো ডিজি মহোদয় জানেন তার কাছ থেকে জানবেন। আমি যা দিয়েছি তথ্য সেগুলো আমার দেয়া ঠিক হয়নি।

সকল প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না। পাঠকের মতামতের জন্য কৃর্তপক্ষ দায়ী নয়। লেখাটির দায় সম্পূর্ন লেখকের।
ঘোষনাঃ