,


শিরোনাম:
«» ঢাকা ১৮ আসনে দয়াল কুমার বড়ুয়ার ঈদ উপহার বিতরণ। «» আব্দুল্লাহপুরে ময়মনসিংহের অবৈধ বাস কাউন্টারে যাত্রী হয়রানি ও মারধর অভিযোগ উঠেছে। «» জামালপুরে সাংবাদিক নাদিম হত্যার প্রতিবাদে মানববন্ধন করেছে উত্তরা প্রেস ক্লাব। «» আব্দুল্লাহপুর টি আই’র লাঠির আঘাতে পরিবহন শ্রমিকের কান্না। «» তুরাগে এক দশক ধরে মাদক ব্যবসা করা কদম গ্রেফতার। «» তুরাগে গৃহবধু হত্যার অভিযোগে স্বামীর বন্ধু গ্রেফতার «» ভাড়া বাসায় অবস্থান করে স্বর্ণের দোকানে ডাকাতী করতো তারা’ «» ঈশ্বরদীতে ২০০ লিটার মদসহ গ্রেফতার ১ «» ঈশ্বরদীতে নবজাতক হত্যার অভিযোগ সাবেক স্বাস্থ্যকর্মীর আকলিমার বিরুদ্ধে «» সাংবাদিকতার দায় একমাত্র জনসাধারণের কাছে:তিতুমীর

টঙ্গীতে রাস্তা থেকে তুলে মধ্যযুগীয় কায়দায় নির্যাতন করলো কথিত যুবলীগ নেতা

ষ্টাফ রিপোর্টারঃ গাজীপুর মহানগরীর টঙ্গীর বিসিক সালামের আটার কল এলাকায় মধ্যযুগীয় কায়দায় বাবা ও ছেলেকে নির্যাতনের অভিযোগ উঠেছে কথিত যুবলীগ নেতা খলিল গাজীর বীরুদ্ধে।

গুরুতর আহতরা হলেন, গাজীপুর মহানগরীর ৪৭ নং ওয়ার্ডের আব্দুল মজিদ খান এর ছেলে সাখাওয়াত হোসেন খান (৪৫) ও তার ছেলে পলাশ খান (২০)।
এ বিষয়ে টঙ্গী পূর্ব থানায় লিখিত অভিযোগ করেছেন ভুক্তভোগী সাখাওয়াত খান।
ভুক্তভোগী সাখাওয়াত হোসেন জানান, গত ২৪-০৪-২১ ইং (শনিবার) রাত আনুমানিক ১০টার দিকে তার একমাত্র ছেলে পলাশ খান জীবীকার উদ্দেশ্য মরকুন গুদারা ঘাট থেকে পাগার এটি বাড়িতে ইলেকট্রিক কাজ করে বাড়িতে ফেরার পথে সালামের আটার কল নামক এলাকায় কথিত যুবলীগ নেতা খলিল গাজীর নেতৃত্বে তাকে ঘিরে ফেলে স্থানীয় সন্ত্রাসী মরকুনের কামরুল, আশিকুর রহমান তারেক,গোপালপুরের সিরাজ মনিরসহ বেশ কয়েকজন।
কিছু বুঝে ওঠার আগেই দেশীয় ধারালো অস্ত্র দিয়ে মারাত্মকভাবে জখম করে। জীবন বাঁচাতে পলাশ দৌঁড়ে পাশের এক বাড়িতে গেলে সেখানে আটকে ইট ও লোহার রড দিয়ে থেতলে দেয়া হয় হাত পা। এসময় হামলাকারী খলিল গাজীর পায়ে ধরলেও মন গলেনি তাদের।

আটক অবস্থায় রেখে পলাশের ব্যবহৃত মোবাইল ফোণ কেড়ে নিয়ে তারা পলাশের বাবা সাখাওয়াত খানকে ডেকে নিয়ে যায় খলিল গাজী। সেখানে যাওয়ার পর বাবা ছেলেকে একসাথে বেঁধে নির্যাতন করে বেধরক পেটানো হয়। এতে সাখাওয়াত খানের বাঁ হাত পুরোপুরি ভেঙে যায়।
পরে স্থানীয়রা তাদের উদ্ধার করে শহীদ আহসান উল্লাহ মাষ্টার জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসার জন্য নিয়ে যায়। চিকিৎসা শেষে টঙ্গী পূর্ব থানায় ৪ জনের নাম উল্লেখ করে লিখিত অভিযোগ করেন ভুক্তভোগী সাখাওয়াত খান ।

এবিষয়ে জানতে খলিল গাজীর সাথে একাধিকবার যোগাযোগের চেষ্টা করলে তিনি মোবাইল ফোন রিসিভ করেন নি। সে কারনে তার বখতব দিতে পারিনি।
এ বিষয়ে জানতে
তদন্তকারী কর্মকর্তা এসআই নাদির-উজ-জামানকে তার মেঠো ফোনে কল দিয়ে তাকে পাওয়া যায়নি।

সকল প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না। পাঠকের মতামতের জন্য কৃর্তপক্ষ দায়ী নয়। লেখাটির দায় সম্পূর্ন লেখকের।
ঘোষনাঃ