ডেস্কে ক্রাইম নিউজ ঢাকা টেকনাফ : শুক্রবার, ১৯ ফ্রেব্রুয়ারী২০২১ ফাইল ছবি প্রশাসনিক নজরদারি না থাকার ফলে টেকনাফ উপজেলার আনাচে-কানাচে ইয়াবা কারবারীদের বেপরোয়া তৎপরতা বেড়েছে। বিশেষ করে টেকনাফ থানার পার্শে গ্রাম কুল্লা পাড়া পৌর ১নং ওয়ার্ড নাইথ্যং পাড়া ৩নং ওয়ার্ড কেকে পাড়া ৪নং ওয়ার্ড ইসলাবাদ। ৫নং ওয়ার্ড অলিয়াবাদ ও চাই টিং কিল পাড়া টেকনাফ সদর ইউনিয়নের ছোট ও বড় হাবিব পাড়া,নাজির পাড়া. সাবরাং ইউনিয়ন পর্যায়ে. হ্নীল ইউনিয়ন জাদিমুরা. টেকনাফ সীমান্তবর্তী এলাকা ডেইলপাড়া। ও পৌর এলাকার নতুন- পুরাতন ইয়াবা ব্যাপারীদের দখলে থাকে বলে এলাকাবাসীর অভিমত। বাংলাদেশে অনুপ্রবেশ কারী রোহিঙ্গা আসার পর থেকে রোহিঙ্গা ক্যাম্প ভিত্তিক পাচারকারী সিন্ডিকেটের ইয়াবা পাচারের দৌরাত্ম্য বেড়েছে। রোহিঙ্গা ক্যাম্পের ইয়াবা গডফাদারদের সাথে সমন্বয় করে স্থানীয় চিহ্নিত পাচারকারী সিন্ডিকেট বেপরোয়াভাবে ইয়াবা বানিজ্য চালিয়ে যাচ্ছে। মাঝেমধ্যে সোর্সের দেয়া তথ্যের ভিত্তিতে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী পাচারকারীকে আটক করলেও মূল ইয়াবা গডফাদাররা ধরা ছোঁয়ার বাইরে থেকে যায়। ফলে কোনোভাবেই থামানো যাচ্ছে না ইয়াবা বানিজ্য। তার উপর জেল ফেরত ও দীর্ঘদিন আত্মগোপনে থাকা ইয়াবা গডফাদাররা প্রকাশ্যে এসে আবারো ইয়াবা ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছে। টেকনাফ থানায় নতুন যোগদান করা আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী পুরনো চিহ্নিত ইয়াবা গডফাদারদের ব্যাপারে অবগত না থাকায় তেমন একটা সমস্যায় পড়তে হচ্ছে না পুরনো ইয়াবা গডফাদারদের। ফলে দেদারছে চলছে ইয়াবা বানিজ্য। স্হানীয় সাধারণ জনগণ বলেন এত মাদক কারবারী বন্দুক যুদ্ধ মৃত্যু ইয়াবা ফুলের গন্ধ সহ অপরাধী আটক করেছে আইন শৃংখলা বাহিনী তবে ইয়াবা ব্যবসা বন্ধ হচ্ছেনা ও আগামী দিনে প্রজন্ম কি ভাবে রক্ষা পাবে এই বিষয় নিয়ে উল্লেখ করা গেল এতে আরো বলেন মাদক কারবারী দিন দিন বেপরোয়া হয়ে গেছে।
সকল প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না। পাঠকের মতামতের জন্য কৃর্তপক্ষ দায়ী নয়। লেখাটির দায় সম্পূর্ন লেখকের।